
বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান আজকের বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে এক অনিবার্য নাম। তাঁর রাজনৈতিক চিন্তাধারা, সংগঠনের প্রতি প্রতিশ্রুতি এবং দেশের প্রতি ভালোবাসা তাঁকে সমসাময়িক রাজনীতিকদের মধ্যে আলাদা মর্যাদায় আসীন করেছে।
অনেক বিশ্লেষকের মতে, তাঁর ভিশন এতটাই সমৃদ্ধ ও বাস্তবভিত্তিক যে তিনি দীর্ঘ সময় দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনার সক্ষমতা রাখেন। তবুও, গণতন্ত্রে বিশ্বাসী ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ একজন নেতার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে তিনি স্পষ্টভাবে মত প্রকাশ করেছেন যে, কোনো একজন ব্যক্তি যেন দশ বছরের বেশি সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় না থাকেন—এমন একটি সীমা থাকা উচিত।
নিজেকে এ সীমার মধ্যে আবদ্ধ রাখার ঘোষণা শুধু রাজনৈতিক পরিপক্বতারই পরিচায়ক নয়, বরং ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে দেশের বৃহত্তর কল্যাণে আত্মনিয়োগ করার এক বিরল দৃষ্টান্ত। এই সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে এক অভাবনীয় আত্মত্যাগ। যখন কোনো নেতা তাঁর সর্বোচ্চ জনপ্রিয়তা ও রাজনৈতিক শক্তির সময়েও স্বেচ্ছায় ক্ষমতার সীমা নির্ধারণ করেন,
তখন সেটি শুধু ব্যক্তিগত সততার নয়, গণতন্ত্রের প্রতি গভীর আস্থার প্রতিফলন। তারেক রহমান যদি বাস্তবিক অর্থে নেতৃত্বে আসেন এবং এই নীতিগত অবস্থান বজায় রাখেন, তবে তা বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে এক নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
ভবিষ্যতের ইতিহাসে এই ত্যাগ, এই নীতিনিষ্ঠ অবস্থান, স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে—এমনটিই প্রত্যাশা করা যায়।
লেখক: ড. খন্দকার মারুফ হোসেন
সদস্য, জাতীয় নির্বাহী কমিটি, বিএনপি
অনেক বিশ্লেষকের মতে, তাঁর ভিশন এতটাই সমৃদ্ধ ও বাস্তবভিত্তিক যে তিনি দীর্ঘ সময় দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনার সক্ষমতা রাখেন। তবুও, গণতন্ত্রে বিশ্বাসী ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ একজন নেতার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে তিনি স্পষ্টভাবে মত প্রকাশ করেছেন যে, কোনো একজন ব্যক্তি যেন দশ বছরের বেশি সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় না থাকেন—এমন একটি সীমা থাকা উচিত।
নিজেকে এ সীমার মধ্যে আবদ্ধ রাখার ঘোষণা শুধু রাজনৈতিক পরিপক্বতারই পরিচায়ক নয়, বরং ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে দেশের বৃহত্তর কল্যাণে আত্মনিয়োগ করার এক বিরল দৃষ্টান্ত। এই সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে এক অভাবনীয় আত্মত্যাগ। যখন কোনো নেতা তাঁর সর্বোচ্চ জনপ্রিয়তা ও রাজনৈতিক শক্তির সময়েও স্বেচ্ছায় ক্ষমতার সীমা নির্ধারণ করেন,
তখন সেটি শুধু ব্যক্তিগত সততার নয়, গণতন্ত্রের প্রতি গভীর আস্থার প্রতিফলন। তারেক রহমান যদি বাস্তবিক অর্থে নেতৃত্বে আসেন এবং এই নীতিগত অবস্থান বজায় রাখেন, তবে তা বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে এক নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
ভবিষ্যতের ইতিহাসে এই ত্যাগ, এই নীতিনিষ্ঠ অবস্থান, স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে—এমনটিই প্রত্যাশা করা যায়।
লেখক: ড. খন্দকার মারুফ হোসেন
সদস্য, জাতীয় নির্বাহী কমিটি, বিএনপি